জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ৪র্থ বর্ষের ভাইভা / মৌখিক পরীক্ষার প্রস্তুতি ২০২৪

আসসালামুআলাইকুম, সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা! অনার্স চতুর্থ বর্ষ লিখিত পরীক্ষা শেষ করে এখন নিশ্চয়ই ভাইভার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তবে অনেকেই বুঝে উঠতে পারছেন না কীভাবে ভাইবা পরীক্ষা হবে এবং কী প্রশ্ন করবে। আপনাদের কথা চিন্তা করেই আজকের নিবন্ধটি তৈরি করা হয়েছে। আজ আমরা কথা বলবো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ভাইভা/মৌখিক পরীক্ষার প্রস্তুতি ২০২৪ নিয়ে।

পরীক্ষার্থীরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে চতুর্থ বর্ষের ব্যবহারিক ও ভাইভা পরীক্ষার জন্য। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষা শীঘ্রই অনুষ্ঠিত হবে। এখানে আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরব চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষার ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইবা পরীক্ষায় ভালো করার উপায়।

ভাইভা পরীক্ষার প্রস্তুতি:

  1. বিষয়ের গভীর জ্ঞান অর্জন করুন: ভাইভা পরীক্ষায় সাধারণত তোমার পড়া বিষয় সম্পর্কিত প্রশ্ন করা হয়। তাই প্রতিটি বিষয়ে ভালোভাবে প্রস্তুতি নাও।
  2. আত্মবিশ্বাস রাখো: ভাইভা পরীক্ষায় নিজের উপর আত্মবিশ্বাস রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আত্মবিশ্বাসী হয়ে উত্তর দিলে পরীক্ষকের কাছে ভালো প্রভাব পড়বে।
  3. চর্চা করুন: প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় ধরে প্রশ্নোত্তর পর্বের চর্চা করো। বন্ধুদের সাথে মক ভাইভা সেশন করো।
  4. সঠিক পোশাক পরিধান করুন: পরীক্ষার দিন সঠিক ও শালীন পোশাক পরিধান করো। এটি তোমার ব্যক্তিত্বের প্রতিফলন ঘটাবে।
  5. মৌখিক দক্ষতা বৃদ্ধি করো: স্পষ্টভাবে ও পরিষ্কারভাবে কথা বলার চর্চা করো। পরীক্ষকের প্রশ্ন বুঝে স্পষ্ট ও সংক্ষিপ্তভাবে উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করো।
  6. মনোযোগ দাও: পরীক্ষকের কথা মনোযোগ দিয়ে শোনো এবং প্রশ্নের সম্পূর্ণটা বুঝে উত্তর দাও।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইভা পরীক্ষায় ভালো করার উপায়:

  1. পাঠ্যসূচি পর্যালোচনা: তোমার বিষয়গুলোর উপর ভিত্তি করে গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো পর্যালোচনা করো।
  2. গত বছরের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ: আগের বছরের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ করে সাধারণত কী ধরনের প্রশ্ন করা হয় তা বোঝার চেষ্টা করো।
  3. পরীক্ষার নিয়ম জানো: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষার নিয়ম ও নির্দেশিকা ভালোভাবে জেনে নাও।
  4. সময় ব্যবস্থাপনা: পরীক্ষার সময় নির্দিষ্ট প্রশ্নের জন্য নির্দিষ্ট সময় মেনে চলার চর্চা করো।

ভাইবা পরীক্ষায় সাফল্য অর্জনের জন্য এই প্রস্তুতি ও কৌশলগুলো মেনে চললে তোমরা নিশ্চয়ই সফল হবে। তোমাদের সকলের জন্য রইলো শুভকামনা।

ভাইভার জন্য যা যা পড়বেন:

  1. বিষয়ের বিস্তারিত ধারণা: আপনি যে বিষয়ে অনার্স করছেন সেই বিষয়ের মূল ধারণা, গুরুত্বপূর্ণ টপিক ও তত্ত্বগুলো ভালোভাবে পড়বেন।
  2. ব্রিফ প্রশ্নসমূহ: আপনার অনার্স চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষায় যে সমস্থ ১ নাম্বারের ব্রিফ প্রশ্নগুলো ছিল, সেগুলো খুব মনোযোগ সহকারে পড়ে যাবেন।
  3. ভালো পরীক্ষা দেওয়া বিষয়: চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষায় যেসব বিষয়ে ভালো পরীক্ষা দিয়েছেন, সেই বিষয়গুলো বিশেষভাবে পড়বেন।
  4. বিষয়ের নাম ও কোড: চতুর্থ বর্ষের বিষয়গুলোর নাম এবং বিষয় কোড ভালোভাবে দেখে যাবেন।
  5. প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির নাম: আপনি যে কলেজে অনার্স পড়াশোনা করছেন সেই কলেজের প্রিন্সিপাল, ভাইস প্রিন্সিপাল, ডিপার্টমেন্ট প্রধান এবং ডিপার্টমেন্টের শিক্ষকদের নাম অবশ্যই জেনে রাখবেন।
  6. ব্যক্তিগত তথ্য: রোল, রেজিস্ট্রেশন নাম্বার এবং পূর্বের ফলাফল সম্পর্কে জানাশোনা থাকতে হবে। পরীক্ষায় এগুলো জিজ্ঞাসা করতে পারে।
  7. ভাইভার প্রস্তুতি: যেহেতু এবার ভাইবা ১০০ মার্কের, তাই সময় এবং প্রশ্নের পরিমাণ বেশি হতে পারে। সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি নিতে হবে।
  8. লিখিত পরীক্ষার পারফরম্যান্স: শিক্ষকরা লিখিত পরীক্ষায় কোন বিষয়টা সবচেয়ে ভালো হয়েছে তা জানতে চাইতে পারেন এবং সেখান থেকেই বেশি প্রশ্ন করতে পারেন। তাই সেই বিষয়ের আগাম প্রস্তুতি নিয়ে রাখবেন।

মৌখিক পরীক্ষার পূর্বে করণীয়:

  1. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করা: পরীক্ষার আগের দিন অবশ্যই সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যেমন অ্যাডমিট কার্ড, রেজিস্ট্রেশন কার্ড এবং কলম আপনার ফাইলে রাখবেন।
  2. সুন্দর ও পরিপাটি হয়ে আসা: পরীক্ষার দিন সুন্দর ও পরিপাটি হয়ে সঠিক সময়ে কলেজে উপস্থিত হবেন।
  3. ছেলেদের পোশাক: ছেলেরা অবশ্যই কলেজ কর্তৃক নির্ধারিত পোশাক পরিধান করবেন। পোশাকে যেন অফিসিয়াল ভাবগাম্ভীর্য প্রকাশ পায়।
  4. মেয়েদের পোশাক: মেয়েরা অবশ্যই তাদের জন্য নির্ধারিত করা পোশাক পরিধান করে ভাইভা রুমে যাবেন।
  5. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে রাখা: পরীক্ষার হলে অ্যাডমিট কার্ড ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড অবশ্যই সঙ্গে আনবেন।

যেসব নিয়ে ভাইবা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে

  • এডমিট
  • রেজিস্ট্রেশন কার্ড
  • কলম
  • ক্যালকুলেটর
  • স্কেল
  • প্রয়োজনীয় সকল কাগজ পত্র

ভাইভা পরীক্ষায় পোশাক নির্বাচন:

  1. ছেলেদের জন্য:
  • ফরমাল পোশাক: ভাইভা পরীক্ষায় ছেলেদের জন্য ফরমাল পোশাক একরকম অঘোষিতভাবেই বাধ্যতামূলক। শার্ট, প্যান্ট, টাই এবং ব্লেজার (যদি প্রয়োজন হয়) পরিধান করুন।
  • পরিপাটি ও পরিষ্কার পোশাক: পোশাক যেন পরিপাটি ও পরিষ্কার থাকে এবং অফিসিয়াল ভাবগাম্ভীর্য প্রকাশ পায়।
  1. মেয়েদের জন্য:
  • শাড়ি: শাড়ি পরিধান করতে পারেন।
  • সালোয়ার কামিজ: পরিপাটি ও শালীন সালোয়ার কামিজ পরিধান করতে পারেন।
  • বোরকা: বোরকা পরিধান করলেও কোনও সমস্যা নেই, তবে পরীক্ষার সময় মুখ খোলা রাখতে হবে। বিষয়টি খেয়াল রাখবেন।

সাধারণ নির্দেশনা:

  • পোশাক যেন আরামদায়ক হয় এবং পরীক্ষার সময় আপনার আত্মবিশ্বাস বজায় রাখতে সহায়ক হয়।
  • সাদা বা হালকা রঙের পোশাক পরিধান করলে সাধারণত ভালো দেখায় এবং আনুষ্ঠানিকতা বজায় থাকে।
  • আপনার পোশাক ও আচরণ যেন আপনার ব্যক্তিত্বের সঙ্গে মানানসই হয় এবং পেশাদারিত্ব প্রকাশ পায়।

প্রশ্ন উত্তরের জন্য প্রস্তুতি:

  1. সাবজেক্ট কোড ও নিজের কোর্স সম্পর্কে ধারণা:
  • আপনার সাবজেক্ট কোড এবং নিজস্ব কোর্স সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা রাখুন।
  1. ৪র্থ বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র:
  • চতুর্থ বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষার প্রশ্নগুলো বেশি করে পড়ুন এবং সেগুলো ভালোভাবে প্রস্তুত করুন।
  1. ব্যবস্থাপনার মৌলিক বিষয়গুলো:
  • ব্যবস্থাপনার মৌলিক বিষয়গুলো একদম মুখস্থ করে রাখুন এবং সেগুলো ভালোভাবে জানুন।
  1. পারিবারিক প্রশ্ন:
  • পারিবারিক যেসব প্রশ্ন করা হতে পারে সেগুলোর সঠিক উত্তর প্রস্তুত রাখুন।
  1. অপ্রাসঙ্গিক কথা বলা থেকে বিরত থাকুন:
  • কোনও অপ্রাসঙ্গিক কথা বলবেন না। শুধু প্রশ্নের প্রাসঙ্গিক উত্তর দিন।
  1. উত্তর না পারলে দুঃখিত বলুন:
  • যদি কোনও প্রশ্নের উত্তর না জানেন, সরাসরি “দুঃখিত” বলুন।
  1. ভয় পাবেন না:
  • সবসময় হাসিখুশি ও প্রফুল্ল থাকার চেষ্টা করুন। ভয় পাবেন না।
  1. উত্তর না পারলে সঠিকভাবে বলা:
  • এমন কোন প্রশ্নের উত্তর যদি আপনার জানা না থাকে তাহলে ” আমি এটার উত্তর জানি না”, “আমি পারছি না” অথবা “জানি না” এভাবে কখনো বলবেন না। আপনি বলবেন, “দুঃখিত স্যার, এই প্রশ্নের উত্তর আমার মনে পড়ছে না।”

এই নির্দেশনাগুলো মেনে চললে আপনি ভাইভা পরীক্ষায় আরও আত্মবিশ্বাসী এবং প্রস্তুত থাকবেন। শুভকামনা!

ভাইবা বোর্ডে যারা উপস্থিত থাকেন:

  1. আপনার কলেজের ডিপার্টমেন্ট প্রধান:
  • ভাইবা পরীক্ষায় যেসব উপস্থিত থাকেন, তাদের নাম এবং পদবী সম্পর্কে অবহিত থাকুন।
  1. জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে থেকে যেকোন কলেজের একজন শিক্ষক থাকবেন:
  • পরীক্ষার কলেজের ডিপার্টমেন্ট প্রধান হতে একজন শিক্ষকের নির্দিষ্ট অংশ সম্পর্কে জেনে নিন।

ভাইবা পরীক্ষায় সাধারণ নিয়মাবলী:

  1. সবাই সিরিয়াল অনুযায়ী একজন একজন প্রবেশ করবেন।
  2. রুম থেকে বের হলে হইচই করবেন না।
  3. রুমে যে সব স্যার থাকেন, তাদের সাথে শালীন এবং নম্র আচরণ করবেন।
  4. হাসি মুখে বিদায় নিয়ে চলে আসবেন।

ভাইবায় এসব জেনে রাখা জরুরি:

  1. ভাইভা বোর্ডে যাওয়ার সময় ভয় না পাওয়া জরুরি।
  2. হাসিমুখে ভাইভা বোর্ডের কক্ষে প্রবেশ করা পজিটিভ হবে।
  3. উপস্থিত সবাইকে সালাম দেয়া জরুরি।
  4. পারফিউম ব্যবহার করা না করা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
  5. বসার অনুমতি দিলে বসা অনুমোদিত।
  6. কোনোক্রমেই টেবিলে হাত রাখা যাবে না।
  7. ভাইভার সময় আপনার মন প্রফুল্ল রাখবেন এবং প্রশ্নের উত্তর প্রশ্নকর্তার চোখে চোখ রেখে দিবেন।

ভাইভার জন্য প্রশিক্ষণ: সাফল্যের মূলমন্ত্র

ভাইভার জন্য প্রশিক্ষণ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। কর্মক্ষেত্রে দক্ষতা প্রদর্শন করতে প্রশিক্ষণ অপরিহার্য। কর্মকৌশল আয়ত্ত করতে কিংবা অফিসার, কর্মচারী, ব্যবসায়ী, ব্যবস্থাপক, শিক্ষক, আহ্বায়ক, কর্মী, নেতা, কর্মহীন বা কর্মজীবী যেই হোন না কেন, প্রশিক্ষণই আপনার উন্নতির দুয়ার খুলে দেবে।

  • যে কাজটি আপনি করতে পারেন না, প্রশিক্ষণ নিলে সহজে করতে পারবেন।
  • যে কাজটি করতে পারেন, প্রশিক্ষণ নিলে ভালোভাবে করতে পারবেন।
  • ভালোভাবে করতে পারেন এমন কাজ, প্রশিক্ষণ নিলে দক্ষতার সাথে করতে পারবেন।
  • দক্ষতার সাথে করতে পারেন এমন কাজ, প্রশিক্ষণ নিলে কম সময়ে করতে পারবেন এবং অন্যদের ছাড়িয়ে এগিয়ে যেতে পারবেন।

প্রশিক্ষণ আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়াবে, জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করবে এবং তথ্য সমৃদ্ধ করবে। এটি আপনাকে সাধারণের মধ্যে বিশেষকে খুঁজে বের করার ক্ষমতা দান করবে। প্রশিক্ষণ নিলে একটি বড় জন সমাবেশে বিশেষ ব্যক্তিকে চিনতে পারবেন, বইয়ের স্তূপ থেকে প্রয়োজনীয় বই খুঁজে পাবেন, যোগ্য প্রার্থীদের মধ্য থেকে সেরা সহকারীকে বেছে নিতে পারবেন।

জ্ঞান অনেক থাকতে পারে, কিন্তু জ্ঞানই সব নয়। জ্ঞানের সাথে গুণের সমন্বয় হওয়া জরুরি, যা প্রশিক্ষণই করতে পারে। প্রশিক্ষণ শৃঙ্খলা, সময়ানুবর্তিতা, নিয়মানুবর্তিতা, আনুগত্য ও শ্রদ্ধাবোধ সৃষ্টি করবে। সাংগঠনিক দক্ষতা, ব্যবস্থাপনার পারদর্শিতা, কাজ আদায়ের কৌশল এবং ধৈর্য ও সহনশীলতার প্রবণতা অর্জন করা যায় প্রশিক্ষণের মাধ্যমে।

প্রশিক্ষণ আপনাকে গতিশীল, সাবলীল ও সহজ করবে। কর্মের প্রেরণা সৃষ্টি করবে, যোগাযোগ ও সম্পর্ক উন্নয়নের কৌশল শিখাবে, সমস্যা সমাধানের উপায় জানাবে। এটি আপনার আচরণ উন্নত করবে, ভদ্র, মার্জিত, উদার ও রুচিশীল হতে সাহায্য করবে। মননশীলতা সৃষ্টি করবে এবং দৃষ্টির সংকীর্ণতা দূর করবে। প্রশিক্ষণ আপনাকে স্বাস্থ্যকর ও প্রফুল্ল রাখবে।

আত্মিক উন্নতি, নৈতিক দৃঢ়তা ও চারিত্রিক বলিষ্ঠতা অর্জন সম্ভব প্রশিক্ষণের মাধ্যমে। এভাবে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রিয় ব্যক্তিত্ব, নেতৃত্ব ও কর্তৃত্বের আসনে অধিষ্ঠিত হওয়া যায়। আস্থা অর্জন করা যায়, সাফল্যের সিঁড়ি বেয়ে এগিয়ে যাওয়া যায়। বেকারত্ব, অচলত্ব ও স্থবিরতা দূর করা যায়।

উপসংহার 

প্রিয় শিক্ষার্থীরা! অনার্স চতুর্থ বর্ষের মৌখিক পরীক্ষার প্রস্তুতি কিভাবে নেওয়া উচিত সে বিষয়ে উপরিউক্ত আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আর্টিকেলটি পড়ে আপনি উপকৃত হলে আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন এবং কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করে জানান। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। 

Read More

Check Also

ডিগ্রি তৃতীয় বর্ষের পরীক্ষার রুটিন 2024: সম্পূর্ণ পিডিএফ ডাউনলোড করুন

ডিগ্রি তৃতীয় বর্ষের পরীক্ষার রুটিন 2024: সম্পূর্ণ পিডিএফ ডাউনলোড করুন

The Degree 3rd Year Routine 2024 has been published. You can download the PDF from …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *